ঢাকা ১১:৫৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ অক্টোবর ২০২৫, ২৬ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
গহীন জঙ্গলে ইউপিডিএফ’র গোপন আস্তানার সন্ধান: অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার হানিফসহ চারজনের বিরুদ্ধে কুষ্টিয়ার হত্যা মামলার অভিযোগ আমলে নিল ট্রাইব্যুনাল ৭৩ পর্যবেক্ষক সংস্থার অনুমোদন, ঠিকানায় অস্তিত্ব নেই অনেকের! প্রত্যাশিত নির্বাচনে জনগণের পাশে থাকার প্রত্যয় ব্যক্ত করলেন তারেক রহমান গৌরনদী ও আগলঝাড়ার বিভিন্ন পূজা মন্ডপ পরিদর্শন করেন জহির উদ্দিন স্বপন! খুব শিগগিরই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন আমিরাতে নতুন ভিসা নীতি: এআই বিশেষজ্ঞসহ চার ক্যাটাগরি চালু “পিআরের নামে নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে জামায়াত” — কায়সার কামাল শারদীয় পূজা ঘিরে গুজব কমেছে, কঠোর নজরদারিতে এনটিএমসি দোহায় হামলার ঘটনায় কাতারের প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু

গ্রেনেড হামলা।

আ.লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলার ২১ বছর আজ,চূড়ান্ত নিষ্পত্তির পথে মামলা।

  • আপডেট সময় : ১০:২৮:০০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ অগাস্ট ২০২৫ ১০১ বার পড়া হয়েছে
সংবাদ সমাচারের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 আওয়ামী লীগের সমাবেশে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ২১ বছর আজ।তবে ২১ বছরেও চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি আলোচিত এ মামলার।

বৃহস্পতিবার(২১ আগস্ট)আসামী পক্ষের আপিল শুনানি শেষ হলে রায়ে দিন ধার্য করবেন সর্বোচ্চ আদালত।

এর আগে হাইকোর্টে খালাসপ্রাপ্ত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের খালাস বাতিল চেয়ে শুনানি শেষ করে রাষ্ট্রপক্ষ।প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন ৬ বিচারপতির আপিল বেঞ্চে এ মামলার চূড়ান্ত শুনানি চলছে।

আসামী পক্ষের দাবি আলোচিত এ মামলায় তারেক রহমানকে জড়ানোর জন্য দ্বিতীয়বার তদন্ত ও মুফতি হান্নানের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি নেয়া হয়।

গত ১ ডিসেম্বর,২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের মামলায় সাবেক প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সহ সব আসামীকে খালাস দিয়ে রায় দেন হাইকোর্ট।ডেথ রেফারেন্স নাকচ করে এবং আসামিদের করা আপিল মঞ্জুর করে ওই রায় দেয়া হয়।

২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে শেখ হাসিনার সমাবেশে গ্রেনেড হামলার ঘটনা ঘটে।ওই ঘটনায় আওয়ামী লীগের ২৪ নেতা-কর্মী নিহত হন।আলোচিত ওই ঘটনার পর হত্যা ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে দুটি মামলা হয়।

২০১৮ সালে বিচারিক আদালত দুটি মামলারই রায় দেন।রায়ে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর,সাবেক শিক্ষা উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুসহ ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড ছাড়াও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ১৯ জনকে যাবজ্জীবন ও ১১ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড এবং অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়। এছাড়া রায়ের পর মামলার সব নথি পাঠানো হয় হাইকোর্টে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

গ্রেনেড হামলা।

আ.লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলার ২১ বছর আজ,চূড়ান্ত নিষ্পত্তির পথে মামলা।

আপডেট সময় : ১০:২৮:০০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ অগাস্ট ২০২৫

 আওয়ামী লীগের সমাবেশে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ২১ বছর আজ।তবে ২১ বছরেও চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি আলোচিত এ মামলার।

বৃহস্পতিবার(২১ আগস্ট)আসামী পক্ষের আপিল শুনানি শেষ হলে রায়ে দিন ধার্য করবেন সর্বোচ্চ আদালত।

এর আগে হাইকোর্টে খালাসপ্রাপ্ত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের খালাস বাতিল চেয়ে শুনানি শেষ করে রাষ্ট্রপক্ষ।প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন ৬ বিচারপতির আপিল বেঞ্চে এ মামলার চূড়ান্ত শুনানি চলছে।

আসামী পক্ষের দাবি আলোচিত এ মামলায় তারেক রহমানকে জড়ানোর জন্য দ্বিতীয়বার তদন্ত ও মুফতি হান্নানের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি নেয়া হয়।

গত ১ ডিসেম্বর,২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের মামলায় সাবেক প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সহ সব আসামীকে খালাস দিয়ে রায় দেন হাইকোর্ট।ডেথ রেফারেন্স নাকচ করে এবং আসামিদের করা আপিল মঞ্জুর করে ওই রায় দেয়া হয়।

২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে শেখ হাসিনার সমাবেশে গ্রেনেড হামলার ঘটনা ঘটে।ওই ঘটনায় আওয়ামী লীগের ২৪ নেতা-কর্মী নিহত হন।আলোচিত ওই ঘটনার পর হত্যা ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে দুটি মামলা হয়।

২০১৮ সালে বিচারিক আদালত দুটি মামলারই রায় দেন।রায়ে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর,সাবেক শিক্ষা উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুসহ ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড ছাড়াও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ১৯ জনকে যাবজ্জীবন ও ১১ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড এবং অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়। এছাড়া রায়ের পর মামলার সব নথি পাঠানো হয় হাইকোর্টে।