ভুটানের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচ জয় কিছুটা হলেও স্বস্তিতে রেখেছে বাংলাদেশ দলকে। তবে ঘরের মাঠে এখনই ভুটানকে হালকা করে দেখতে নারাজ লাল সবুজ ফুটবলাররা। তাই তো অনুশীলনে পুরো মনোযোগী ছিলেন তপু-জামালরা। সবার এখন লক্ষ্য একটাই, ২০১৬ এর স্মৃতি ভুলে সিরিজ জিতে ফিরতে চায় কাবরেরা বাহিনী।
চাংলিমিথান স্টেডিয়ামের অবস্থানগত ভিন্নতা, বৈরি কন্ডিশন আর মাঠের প্রতিপক্ষ। সবকিছু নিয়েই বেশ চিন্তিত ছিল বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দল। অতীতের বাজে স্মৃতিকে ভুলতে একটা জয় যে অপরিহার্য ছিল লাল সবুজের। প্রথম ম্যাচে কাঙ্ক্ষিত সেই জয় পেতেই বদলে গেছে টিমের স্পিরিট।
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে উঁচুতে ম্যাচের ভেন্যু হওয়ায় কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নেয়াটা ছিল সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ জামালদের জন্য। তাই ম্যাচের আগে বেশ কয়েকদিন হাতে নিয়েই হাইকিং, নিয়মিত অনুশীলন করে স্বাগতিকদের বিপক্ষে মাঠে নামে দলটা। যার ফলও পেয়েছে হাতেনাতে। তবে পরের ম্যাচের আগে প্রতিপক্ষকে একেবারেই হালকা করে দেখতে নারাজ বাংলাদেশ। ঘরের মাঠে ঘুরে দাঁড়াতে চাইবে স্বাগতিকরা, এটা জানেন সবাই।
দলের ম্যানেজার আমের খান বলেন, ‘ম্যাচের পর থেকেই রিকোভারি সেশন করা হয়েছে। মানসিকভাবে ভালো থাকার জন্য কাজ করা হয়েছে। প্রথম ম্যাচের আত্মবিশ্বাস নিয়ে দ্বিতীয় ম্যাচের প্রস্তুতি নিচ্ছি।’
৮ সেপ্টেম্বর ২ ম্যাচ সিরিজের শেষ ম্যাচে মাঠে নামবে বাংলাদেশ এবং ভুটান। বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৬টায় শুরু হবে ম্যাচ।